অবৈধ অভিবাসন প্রতিরোধ: ট্রাম্প প্রশাসন
অবৈধ অভিবাসন প্রতিরোধ করার পাশাপাশি, ট্রাম্প প্রশাসন বৈধ অভিবাসন পথকে অগ্রাধিকার দিতে পারে
অবৈধদের বিতাড়নে ট্রাম্পের জরুরী অবস্থা ঘোষণা ও সেনাবাহিনীর অভিযান
ট্রাম্প সরকারের শুরু থেকেই অভিবাসন কর্মসূচি নিয়ে সবচেয়ে বড় ধরনের আলোড়ন সৃষ্টি হবার গুঞ্জন চলছে। অভিবাসন এবং বিদেশ নীতি নিয়ে ‘হার্ডলাইনে’ থাকবে ট্রাম্পের নতুন সরকার।
যুক্তরাষ্ট্রে আসা বাংলাদেশিসহ বিভিন্ন দেশের যে সকল নাগরিক ‘বৈধ’ কাগজপত্র পাননি তারা রীতিমতো আতঙ্কের মধ্যে দিন অতিবাহিত করছেন। ‘অবৈধদের ডিপোর্ট’ করার জন্য ট্রাম্প দায়িত্ব গ্রহণ করার পর সারা দেশে জরুরী অবস্থা জারি করার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন।
এসময় ন্যাশনাল গার্ড বা সেনাবাহিনীকে অভিবাসন কাজে সহযোগিতার জন্য নামানোর ইঙ্গিত দিয়েছেন। অভিবাসন নীতি নিয়ে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স, হোয়াইট হাউজের ডেপুটি চীফ অব স্টাফ স্টিফেন মিলার এবং আইস—এর সাবেক পরিচালক টম হোম্যান অভিবাসিদের ব্যাপারে ‘হার্ড লাইনার’ হিসেবে পরিচিত।
ডোনাল্ড ট্রাম্প আগামী ২০ জানুয়ারি ২০২৫ ক্ষমতা গ্রহণ করে প্রথমদিন থেকেই অবৈধ অভিবাসীদের ডিপোর্ট করার অভিযান শুরু করার নির্দেশনার কথা জানিয়েছেন। নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর সরকারের শীর্ষ পদগুলোতে ইতোমধ্যে নিয়োগ সম্পন্ন করে এনেছেন।
তবে অ্যাটর্নি জেনারেল ম্যাট গায়েটস’র যৌন কেলেঙ্কারির ঘটনা ফাঁস হবার ফলে নতুন কাউকে বেছে নিতে হবে ট্রাম্পকে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ এই ব্যক্তি ম্যাট গায়েটস তাঁর নমিনেশন পেপার প্রত্যাহার করায় তিনি ‘টক অব দ্য পলিটিক্স’ এখন।